100 টি_কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস কবিতা ও ছন্দ
আমাদের আর ও একটি পোস্টে আপনাদের স্বাগতম। অনেকেই আছেন যারা কৃষ্ণচূড়া ফুল কে অনেক বেশি পছন্দ করে থাকেন। কৃষ্ণচূড়া ফুলটি আমারও অনেক পছন্দের এবং প্রিয় । আপনারা যারা কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ও কবিতা খুঁজছেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।
তো চলুন দেখে নেয়া যাক 100 টি_কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস কবিতা ও ছন্দ ।
কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে উক্তি
♦♦ আমি কৃষ্ণচূড়া ফুল কে খুব ভালোবাসি কেননা ,কৃষ্ণচূড়ার মাঝে আমি তোমাকে খুজে পাই।
♦♦ কৃষ্ণচূড়া ফুল প্রকৃতিতে বিরাজ করে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর।
♦♦ কৃষ্ণচূড়ার লালিমায় ছড়িয়ে যাক গোটা পৃথিবী ।
♦♦ কৃষ্ণচূড়ার মতো দেখতে তুমি অপরূপ সুন্দরী । তোমায় দেখলে আমার মন গ্রাস হয়ে যায় ।
♦♦ আমার কাছে গোলাপ ফুল নয়. কৃষ্ণচূড়া ফুলই বেশি প্রিয় ।
♦♦ ঝরে পড়া কৃষ্ণচূড়া শুকনো লাল পাপড়িস্মৃতির অপকটে ভেসে আসা পুরনো সেই দিনগুলি।
♦♦ কৃষ্ণচূড়া ফুল প্রকৃতিতে বিরাজ করে বলেই পৃথিবী এত সুন্দর ।
♦♦রক্তের মতো লাল টুকটুকে কৃষ্ণচূড়া দেখতে কত সুন্দর! এ কারণেই সবার মন কেড়ে নেয়।
কৃষ্ণচূড়া ফুল কখন ফোটে
কৃষ্ণচূড়ার জন্মানোর জন্য উষ্ণ বা প্রায়-উষ্ণ আবহাওয়ার দরকার। এই বৃক্ষ শুষ্ক ও লবণাক্ত অবস্থা সহ্য করতে পারে। কৃষ্ণচূড়া ফুলটি একেক দেশে একেক সময় ফুটে থাকে। বাংলাদেশ বসন্তকালে কৃষ্ণচূড়া ফুল ফোটে ।
কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে স্ট্যাটাস
>>কৃষ্ণচূড়ার লালে লালে ছড়িয়ে আছো তুমি! তাইতো তুমি এত অপরূপ সুন্দরী ।
>>কৃষ্ণচূড়া ফুল দেখলে ভেতর থেকে এক আনন্দের অনুভূতি সৃষ্টি হয় ।
>>কৃষ্ণচূড়া গাছ শুধু সৌন্দর্য নয়_ মানুষকে ছায়া দিয়েও থাকে ।
>>কৃষ্ণচূড়া সোনারগাঁয়ে চিমটি কাটা .,,আমার নিত্য কীর্ত সেই প্রিয় কৃষ্ণচূড়া।
>>কৃষ্ণচূড়া ফুলটির রং উজ্জ্বল লাল _তাই আমার মন কে কেড়ে নেই।
>>পৃথিবীতে লাল ফুল অনেক বেশি তাইতো আমি কৃষ্ণচূড়াকে ভালোবাসি।
কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে না জানা তথ্য
কৃষ্ণচূড়া একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ এর বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিখ রেজিয়া ।গাছটি অত্যন্ত চমৎকার,, যা যেকোনো মানুষকে তার দিকে আকর্ষণ করে নাই ।
এটি ফাবাসিই পরিবারের অন্তর্গত একটি বৃক্ষ । কৃষ্ণচূড়া গাছ লাল, কমলা ও হলুদ ফুল এবং উজ্জ্বল সবুজ পাতা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ।কৃষ্ণচূড়া ফুলের পাপড়ি প্রায় 8 সেন্টিমিটার লম্বা হয়।
কৃষ্ণচূড়া নিয়ে বিখ্যাত কবিতা
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
এইযে কুসুম শিরোপরে পড়েছি যত নে,
মম শ্যাম-চূড়া-রূপ ধরে এ ফুল রতনে_!
বসুধা নিদ কুন্তলে পড়েছি কৌতূহলে
এ উজ্জল মনি.,
রাগে তারে গালি দিয়া, লয়ে সি আমি কারিয়া_
মোর কৃষ্ণচূড়া কেনে পড়িবে ধরণী?
এই যে কম মুকুতাফল, এ ফুলের দলে,,
হে সখি.. এ মোর আঁখি জল, শিশিরের ছলে!
লয়ে কৃষ্ণচূড়া মনি কাঁদিনি আমি সজনী,
বসি একাকিনী,
তিতিনু নয়ন-জলে সেই জল এই দলে
গলে পরে শৌভিতেছে, দেখল কামিনী!
পাইয়া এ কুসুম রতন শোন লো যুবতী,
প্রাণ হরি করিনু স্মরণ-সপনে যেমতি!
দেখিনু রূপের রাশি মধুর আঁধারে বাঁশি..,
কদমের তলে,
পীত ধরা স্বর্ণরেখা, নিক সে এ যেন লো লেখা ,
কুঞ্জ সোবা বরগুজমালা দোলে গলে!
মাধবের রূপের মাধুরী,,অতুল ভুবনে
কার মন নাহি করে চুরি, কত লো ললনে?
যে ধন ধারায় দিয়া, রাধারমন কিনিয়া
লয়ে সিলা হরি,
সে ধন কি শ্যামেরায়, কেরে নিলা পুনরায়?
মধু কহে তাও কভু হয় কি, সুন্দরী?
কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে ছন্দ
◊◊ আর ঝরে পড়া কৃষ্ণচূড়া শুকনো লাল পাপড়ি __স্মৃতির অপকটে ভেসে আসা পুরনো সেই দিন রাত্রি।
◊◊ কৃষ্ণচূড়ার রঙ লেগেছে মনের গভীর কোনে_ তাইতো ভাবি তোমায় এত! পরছে কেন মনে?
◊◊ কৃষ্ণচূড়া লাল রঙে তে ভরিয়েছে বসন্ত_ আমার মনের কষ্ট কেন ভরায় হৃদয় দিগন্ত !
◊◊ কৃষ্ণচূড়া তোমার রঙে ছড়াও কত আলো_ আমার ছোট্ট অনু যে নেই লাগছে না তাই ভালো ।
◊◊ কৃষ্ণচূড়া তুমি আমায় করতে পারোনি সুখী_ মনের দুঃখ কষ্ট-টাকে কেমনে চেপে ধরে রাখি?
◊◊ কৃষ্ণচূড়া আমার প্রিয় মেয়েকে এনে দাও_ তোমার খুশির রং এর আলো আমার মনেও ছরাও।